❝ অভিযাত্রী ❞

পাহাড় ছুবো  মাথার ঘাম পায়ে ফেলে করে যারা কাজ, তাদের বুকে গুলি কেনো বলো আমায় আজ। শিকাগো যেমন রক্তে ভেসেছিলো বহুদিন পূর্বে, বাঁশখালি ও রঞ্জিত হলো রক্তের স্রোতে একই সুরে। বারো ঘণ্টার বদলে আট ঘণ্টার দাবি যেরকম  উঠেছিলো,  বাঁশখালিতেও ভায়েরা আমার নামাজ ইফতারের সময় চেয়েছিলো। শ্রমিক অধিকার আদায়ের পরেও শ্রমিকেরা কেন শোষিত, কাদের জন্য এত ফাঁকফোকড় কাদের করতে  তোষিত।  একটি দেশে শ্রমিকেরা না হয় পেলোই পূর্ণ অধিকার,  বাংলার মতো অনেক দেশেও শ্রমিকেরা খাচ্ছে প্রহার। নবিজী হতে জানি ঘাম শুকাবার পূর্বেই তাদের দিবো প্রাপ্য টাকা, তবুও শ্রমিক মজুরদের পকেটটা থাকে পুরোই কেনো  ফাঁকা? শ্রমিকের উপর হাজারো নিষ্পেষণ বলে না তো তারা কিছুই, হুংকার দিয়ে গর্জে উঠুক যত শোষণই হোক আমরা পাহাড় ছুবোই। ছিনিয়ে আনবো আমাদের অধিকার ঘাম আর রক্ত  দিয়ে, আর কত শোষিত হবো এবার  প্রতিশোধ নিবো নিজ হাতে নিয়ে। ✍️রচয়িতাঃ আরাফাত ইয়াসিন 

  জেগে ওঠো হে বিশ্বাসী!  চলছে তোলপাড় চতুর্দিকে উঠবে কবে সত্যের ঢেউ হৃদয়ে। জাগবে কবে মুসলিম? থাকবে আর কত ঘুমিয়ে? হয়েছে সময় হে মুসলিম, সিংহশাবকরা ওঠো জেগে। দাও তুমি হুংকার, যে হুংকারে আসবে আবার, বিশ্ব নিখিলে মুসলিমদের অধিকার। হবে আবার সত্যের জয়গান, করবে সকলে শান্তিতে বসবাস। ফিরিয়ে আনতে হবে,  খোলাফায়ে রাশেদিনের,  সেই সোনালি যুগ। করো তোমরা মিথ্যাকে বয়কট।  🖋️লেখিকাঃ  ফারজানা আক্তার কেয়া 

অনন্তজীবনের ইচ্ছেরা  গোধূলি বেলার লালচে আকাশ  তব সৃষ্টির অনুপম প্রেরণা বারেবারে বদলায় রঙটা আকাশের  মেঘের ঘুড়ি ভুলিয়ে দেয় যত যাতনা স্নিগ্ধ রাতের এক পশলা বৃষ্টি   তব রহমের অনুভূতি বাড়িয়ে দেয় যত নেক আকুতি  সেই মনোমুগ্ধকর জান্নাতের প্রতি সূর্য রাঙা রঙিন প্রভাতে  এ ছোট্ট জীবন সাজাতে মন দেই মধুর কুরআনে তব কন্ঠে পরপারে আর-রহমান শুনতে ইচ্ছেরা সব পাখির ডানায় ভর করে যায় পেরিয়ে তেপান্তর মধুমাখা স্বপ্নে জীবন জড়িয়ে মেহমান হতে চাই অসীম অনন্তের..। 🖋️লেখিকাঃ আয়েশা ছিদ্দিকা মীম